প্রানতোষ তালুকদারঃ গত ৩১/৩/২০১৬ ইং তারিখ রোজ বৃহস্পতিবার গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় শান্তিপূর্ণভাবে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কোন বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষ ও কোন কেন্দ্র দখলের ঘটনা ঘটেনি। সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোট গ্রহণ চলে। গোপালগঞ্জে দলীয় প্রতীকে অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের জয়জয়কার।
আওয়ামী লীগ-বিএনপি ছাড়াও এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন জাতীয় পার্টি ও স্বতন্ত্র ব্যানারে অংশ নেয়। গোপালগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে বেসরকারীভাবে আওয়ামীলীগ বিপুল ভোটে জয় পেয়েছে। কোন নির্বাচনী সহিংসতার খবর শোনা যায় নাই।
বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্যজীবি লীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট চিত্তরঞ্জন তালুকদার বলেছেন অতীতের যে কোন সময়ের তুলনায় এই ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ভালো, শান্তিপূর্ণ, স্বতঃস্ফুর্ত এবং স্বচ্ছ হয়েছে বলে দাবি করেন। এই ইউপি নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থীরা বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।
গোপালগঞ্জের রামশীল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের প্রার্থী খোকন চন্দ্র বালা বিপুল ভোটে বিজয়ী হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের ছাত্র ছিলেন। তিনি এলাকার বর্তমান চেয়ারম্যান।
খোকন চন্দ্র বালা বিজয়ী হওয়াতে এলাকার সর্বস্তরের জনগণ খুবই আনন্দ ও উৎফুল্ল প্রকাশ করেছেন। এলাকায় যাহাতে উন্নয়ন হয় সেই দিকেই লক্ষ রেখে জনগণকে সাথে নিয়ে এলাকার উন্নয়নের কাজ করবেন তিনি এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করবে
বাংলাদেশ আওয়ামী মৎস্যজীবি লীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সভাপতি এ্যাডভোকেট চিত্তরঞ্জন তালুকদার নিকট হইতে জানা যায় এবং এলাকার জনগণের নিকট হইতে জানা গেছে যে নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবেই হয়েছে, কোথাও কোন বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয় নাই। অত্র এলাকার আওয়ামীলীগ প্রার্থীগণ সকলেই পূর্ব হইতেই উন্নয়নের কাজ করিয়া আসিতেছেন সকলেই যোগ্য প্রার্থী এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক।
২নং ওয়ার্ডের যোগ্য মেম্বার প্রার্থী ভরত চন্দ্র সরকার বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। তিনিও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক। তিনি সাধারণ ভোটারদের স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি বলেছেন এলাকার জনগণকে সাথে নিয়ে এলাকায় উন্নয়নের কাজ করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তি করে আওয়ামীলীগকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
রামশীল ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ সভাপতি বাবু রামানন্দ ঢালী, সহ-সভাপতি অধ্যাপক কমল তালুকদার, ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত হাওলাদার, ছাত্রলীগ নেতা মিঠুন তালুকদার এবং যুবলীগের নেতা রতনবালা, রবীন্দ্রনাথ অধিকারী এবং স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ ও এলাকার সর্বস্তরের সাধারণ জনগণের নিকট হইতে জানা গেছে ভোটারদের স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণে আওয়ামীলীগ প্রার্থীরা বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন এবং স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও আওয়ামীলীগের নেতা-কর্মীরা বলেছেন যে আওয়ামীলীগ প্রার্থীরা বিপুল ভোটে বিজয়ী হওয়াতে এলাকার উন্নয়নের গতি আরও বেড়ে যাবে এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরও শক্তিশালী করবেন।