13yercelebration
ঢাকা
আজকের সর্বশেষ সবখবর

মেহেরপুরের গাংনীতে বাণিজ্যিকভাবে হলুদ চাষ করে লাভবান হচ্ছেন প্রান্তিক চাষীরা

admin
November 20, 2016 11:18 pm
Link Copied!

মেহেরপুর প্মরতিনিধিঃ মেহেরেপুররে গাংনী উপজলোর মটমুড়া ইউনয়িনরে হোগলবাড়ীয়া গ্রামে বাণজ্যিকিভাবে হলুদ চাষ করে লাভবান হচ্ছনে প্রান্তকি চাষীরা। পলি দোঁয়াশ ও বলেে দোঁয়াশ প্রকৃতরি র্উবর মাটি হওয়ায় হোগলবাড়ীয়া, মটমুড়া, আকুবপুর, মহাম্মদপুরসহ এলাকার কয়কেটি গ্রামরে সমতল উচুঁ জমতিে মসলা জাতীয় ফসল হলুদ ভাল হয়। হলুদ চাষরে উপযোগী জমি হসিাবে এসব জমতিে হলুদ চাষ করে লাভবান হচ্ছে চাষীরা।
গ্রাম ঘুরে জানা গছে, চলতি বছরে আবাদী জমরি বশেীরভাগ জমতিইে হয়ছেে হলুদরে চাষ। রাস্তার দু’পাশে ঢাল ঢাল পাতায় ঢাকা হলুদরে ক্ষতে যনে কৃষকরে মুখরে হাস।ি হলুদ চাষ করনেি এমন চাষী খুঁজে পাওয়া যাবে না এ গ্রামটতি।১০ কাঠা থকেে ৩/৪ বঘিা জমি র্পযন্ত আবাদ করছেে ঘর ঘর চাষী।
হলুদ চাষ লাভজনক আবাদ হওয়ায় স্বাধীনতার পর থকেে এ র্পযন্ত প্রায় ৪৫ বছর ধরে এ্ইসব গ্রামরে চাষীরা অন্যান্য ফসলরে পাশাপাশি হলুদ চাষ করে আসছনে। এ গ্রামরে চাষীরা প্রতবিছরই কমবশেী হলুদরে চাষ করছনে।
হলুদ চাষী জমরিউদ্দীন, মসলমে আলী, আমরি আলী জানান, বঘিাপ্রতি ২০/২৫ হাজার টাকা উৎপাদন খরচ হয়। বঘিা প্রতি ৯০ থকেে ১০০ মন হলুদ উৎপন্ন হয়। বাজার দর ভাল হলে ৮০/৯০ হাজার টাকায় বাজারজাত করা যায় এ ফসলট।ফলে খরচ বাদ দয়িে কমবশেী ৫০/৬০ হাজার টাকা লাভ হয় হলুদ চাষীদরে।
হোগলবাড়ীয়া মাঠপাড়ার হলুদ চাষী সাহবে আলী, আমরি আলী, মাহাতাব আলী, হাজী সামসুল আরফেীন জানান, হলুদ চাষ খুব লাভজনক । র্বগা চাষীদরে খরচ কছিুটা বশেী হলওে নজিরে জমি হলে লাভ বশেী হয়। হলুদরে মুখী বা আইঠি জমতিে মোটামুটি ৮/৯ ইঞ্চি দূরে দূরে সারবিদ্ধভাবে হলুদ লাগানো হয়। হলুদ এক বছররে মসলা জাতীয় ফসল। বছররে বশৈাখ মাসরে দকিে হলুদ জমতিে রোপন করা হয়। বছর শষেে র্অথ্যাৎ মাঘ-ফাল্গুন মাসে জমি থকেে হলুদ তোলা হয়।
চাষীরা আরও জানায়, আমাদরে এলাকায় পাবনায় ও দখনিা জাতরে হলুদ লাগানো হয়। বঘিা প্রতি ৫ থকেে সাড়ে ৫মন বীজ রোপন করলে বছর শষেে ফলন ভাল হলে বঘিা প্রতি গড়ে ৭০/৮০ মন কাঁচা হলুদ উত্তোলন করা হয়। কাঁচা অবস্থায় ৭শ’ থকেে এক হাজার টাকা মন বক্রিি করা হয়ে থাক।ে শুকনা হলুদ কোন বছর ৫/৬ হাজার টাকা র্পযন্ত প্রতমিন বক্রিি হয়ে থাক।ে হলুদ চাষে রাসায়নকি সার বশেী লাগ।পটাশ এবং ফসফটে সার প্রয়োগ পাশাপাশি সচে বশেী দলিে ফলন ভাল হয়ে থাক।ে হলুদ চাষে মাঝে মাঝে পটকা রোগ র্অথ্যাৎ পাতা শুকানো রোগ দখো যায়। এই রোগ প্রতরিোধে চাষীরা বোরণ ব্যবহার করে থাকনে। জমতিে নোনা দখো দলিে জপিসাম সার প্রয়োগ করা হয়।
চাষীরা অভযিোগ করে বলনে, কৃষি অফসিরে কোন পরার্মশ এই এলাকার হলুদ চাষীরা পায়না। উপজলোর মধ্যে সবচয়েে বশেী হলুদ চাষ হয় এই কয়টি গ্রাম।
চাষীরা জানায়,জমি থকেে হলুদ তোলা শষে হলে এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী, ফড়য়িা ও পাবনা থকেে আগত হলুদ ব্যবসায়ীরা চাষীদরে নকিট থকেে হলুদ ক্রয় করে থাক।হলুদ চাষে সহজ র্শতে ঋণ প্রদান বা সরকারীভাবে সহযোগতিা করা হলে হলুদ চাষ আরও বৃদ্ধি হতো ।এব্যাপারে জলো কৃষি অফসিার এসএম মোস্তাফজিুর রহমান জানান, জলোর বভিন্নি স্থানে পততি জমি বা বাগানগুলোতে কম বশেী হলুদরে চাষ হয়ে থাক। জলোর তনিটি উপজলোয় এ বছর ২০০ হক্টের জমতিে হলুদরে চাষ হয়ছে।জলোয় সাধারণত ডমিলা ও সন্দিুরয়িা জাতরে হলুদ বশেী চাষ হয়ে থাক।
তবে গাংনী উপজলোর মটমুড়া ইউনয়িনরে আকুবপুর, মহাম্মদপুর, হোগলবাড়য়িা, আযান, জুগন্দিা ও বাঁশবাড়য়িা এলাকায় চাষীরা বাণজ্যিকিভাবে হলুদরে চাষ করে থাকনে।
এবছর এই মটমুড়া ইউনয়িনরে কয়কেটি গ্রামে প্রায় ৮০ হক্টের জমতিে হলুদ চাষ হয়ছে।এলাকার জমগিুলো ও আবহাওয়া হলুদ চাষরে উপযোগী হওয়ায় সব সময় লাভরে মুখ দখেে থাকনে। তাই অন্যান্য ফসলের সাথে এলাকার কৃষকরা মসলা জাতীয় র্অথকারী হলুদ চাষ করনে। এদিকে এলাকার হলুদ চাষীদরে উদ্ধুব্ধ করতে মাঠ দবিস করা হয়ছে।

http://www.anandalokfoundation.com/