পিএসজি রাতের ম্যাচে পার্ক দ্য প্রিন্সেসে লরিয়েন্তকে আতিথ্য দেয় ।পারসিয়ানদের অনেকটা হালকাভাবে নিয়েছিলো নেইমার বিহীন অতিথিরা, যার ফল দিতে হয়েছে ম্যাচ জুড়ে। থমাস টাচেল. নেইমারকে না পেলেও আক্রমণাত্মক কৌশল থেকে পিছ পা হন নি। ৩-৫-২ ফর্মেশনে দলকে মাঠে নামান এ জার্মান। গুরুর কৌশলে প্রতিপক্ষকে মাত দেয় পিএসজি।
এমবাপ্পে-কিন’রা শুরু থেকেই বলের দখল ধরে রাখে। মাঝ মাঠের নিয়ন্ত্রণও ছিলো তাদের কাছেই। ফলে, আক্রমণের ধাক্কা সামলাতে হিমশিম খেতে থাকে লরিয়েন্ত শিবির। কিন্তু, পারসিয়ানদের অ্যাটাকিং থার্ডে গোলমাল হয়ে যাচ্ছিলো বারবার। জালে বল পাঠাতে ব্যর্থ সবাই।
নিষ্ফলা যায় প্রথমার্ধ্ব। বিরতি থেকে ফিরে কৌশলে খুব একতা বদল না আনলেও, গতিতে পরিবর্তন আনেন টাচেল। আর এ মাইডাস টাচেই বদলে যায় পিএসজি। ৫১ মিনিটে চলে আসে সুবর্ণ সুযোগ। স্পট কিক থেকে দলকে এগিয়ে দেন কিলিয়ান এমবাপ্পে।
গোল খেয়ে আর প্রতিরোধ গড়তে পারেনি পেলিসিয়ার বাহিনী। ৯ মিনিটের মাথায় আরো এক গোল হজম করে তারা। এবারের গোলদাতা ২০ বছর বয়সী ইতালিয়ান ময়েসে কিন। আর অ্যাসিস্টে ছিলেন রাফিনহা।
পরের ত্রিশ মিনিট বল নিয়ে শুধুই সময় নষ্ট হয়েছে প্রিন্সেসে। গোল করারা কোন ক্ষুধাই ছিলোনা দল দুটির মধ্যে। শেষ পর্যন্ত ২-০ গোলের জয়েই স্বস্তি ফিরে পিএসজি শিবিরে।