অভিজিৎ পান্ডে, দি নিউজ ডেস্কঃ পুরাতন জরাজীর্ণ সমাধি খুলতেই চোখে পড়ল রাশি রাশি সোনা, মুক্ত, হীরেয় ঠাসা কফিন। সম্পত্তির যেন শেষ নেই। প্রায় ৫০০ বছরের প্রাচীন সমাধি রহস্য ভেদ হতে অবাক বিশ্ব।
প্রায় ৫০০ বছরের প্রাচীন ওই সমাধির রহস্য ভেদ হতে অবাক বিশ্ব। এত সম্পদ বছরের বছর ছিল ওই কবরে আর কেউ সন্ধানও পায়নি। প্রত্নতাত্ত্বিকদের মতে, ইনি কোনও সাধারণ রাণী ছিলেন না।
চিনের নানজিং এলাকায় সুপ্রাচীন সমাধি প্রথমবার খনন করা হয় ২০০৮-এ। রাণীর সমাধি খুলতেই চোখ কাপেল উঠে যায় প্রত্নতাত্ত্বিকদের। সোনা, হিরে, মুক্ত, দামি রত্নে ঠাসা। চিনা ইতিহাসবিদরা জানাচ্ছেন, ওই সমাধি মিং সাম্রাজ্যের আমলের। আজ থেকে প্রায় ৫০০ বছর আগে চিনে শাসন করত মিং শাসকরা। মিং বংশের রাণী মেই-এর মৃত্যু হয় ১৪৭৪ সালে ৪৫ বছর বয়সে। সেই সময় রানি মেই চিনাদের কাছে বেশ জনপ্রিয় ছিলেন।
নাবালক যুবরাজের পরামর্শদাতা ছিলেন। বকলমে মেই-এর হাতেই ছিল শাসনভার। মেই-এর মৃতদেহের সঙ্গেই ওই বিপুল সম্পত্তি দেওয়া হয়। রাণীর সমাধিতে পাওয়া গেছে প্রচুর সোনার ব্রেসলেট, বহুমূল্য রত্নখচিত গয়না, হীরেখচিত সোনার সুগন্ধি রাখার বাক্স ও চুল বাঁধার সোনার কাঁটা। এছাড়াও রয়েছে অসংখ্যা দামি পাথর। এই বিপুল সম্পত্তি দেখেই বোঝা যাচ্ছে, রানি মেই ছিলেন তখন চিনের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী শাসক।
চিনের নানজিং এলাকায় সুপ্রাচীন সমাধি প্রথমবার খনন করা হয় ২০০৮-এ। রাণীর সমাধি খুলতেই চোখ কাপেল উঠে যায় প্রত্নতাত্ত্বিকদের। সোনা, হিরে, মুক্ত, দামি রত্নে ঠাসা। চিনা ইতিহাসবিদরা জানাচ্ছেন, ওই সমাধি মিং সাম্রাজ্যের আমলের। আজ থেকে প্রায় ৫০০ বছর আগে চিনে শাসন করত মিং শাসকরা। মিং বংশের রাণী মেই-এর মৃত্যু হয় ১৪৭৪ সালে ৪৫ বছর বয়সে। সেই সময় রানি মেই চিনাদের কাছে বেশ জনপ্রিয় ছিলেন।
